মেষ লগ্নের মানুষের স্বভাব, চরিত্র, প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট
মেষ লগ্ন
দেহভাব ও প্রকৃত - মেষদের লগ্নের জাতক জাতিকাগণ সংগ্রামী যােদ্ধার মত বীর যােদ্ধা ও অপরাজেয় হয়। এরা মাকে শ্রদ্ধা করে এবং ছােটদের স্নেহও করে। সে জাতকেরা মিষ্ট ভাষী ও মিশুকে স্বভাবের হয়। এই লগ্নের জাতক জাতিকারা প্রচন্ড ক্ষমতা ও রাজনীতি প্রিয় হয়। রাজনীতি ক্ষেত্রে ভবিষ্যৎ জীবনে সম্মান লাভ করতে পারে।বিদ্যাশিক্ষা মেষ লগ্নের জাতক জাতিকাগনের উচ্চ মানের শিক্ষা লাভ হয়। গঠনমূলক বিদ্যায় এরা প্রচুর উন্নতি করে। ড্রাগিষ্ট,কেমিষ্ট্রি,সাইকোলজিক,প্রত্নতত্ববিদ,ভূতত্ত্ববিদ। এগ্রিকালচার ইত্যাদি হতে পারে। তবে শিক্ষাগত জীবনে এদের বাধা আসা অসম্ভব নয়। ছাত্র হিসাবে এরা প্রচন্ড ভাল হয়।
কর্ম জীবন - মেষ লগ্নের জাতকেরা দারুন সেন্টিমেন্টাল হয়। তাই এরা এক কথায় চাকরী ছেড়ে দেয় এবং নতুন চাকরীতে লিপ্ত হয়। এরা জীবিকা অর্জনের জন্য সিভিল ইঞ্জিনীয়ার, বিল্ডিং কন্ট্রাকক্টর,ইট প্রস্তুত কারক, কৃষি ও মৃত গবেষক,ঐতিহাসিক খনন কাৰ্য্য,মনােবিজ্ঞানী ঔষধ প্রস্তুত কারক ইত্যাদী বিদ্যার সঙ্গে যুক্ত থাকেন। তবে এদের জেদী মনােভাবের জন্য সাময়িক বেকার থাকলেও পরবর্তীকালে কর্ম জীবনে সরকারী বা বেসরকারী এই উভয় প্রকার কাজে এদের দেখা যায়।
অন্যান্য - মানুষ ঈশ্বরের তৈরি পৃথিবীর সর্ব শ্রেষ্ঠ জীব
বিবাহ - পত্নী কারক গ্রহ হলেন শুক্র। তুলা হল মেষের সপ্তম আর শুক্র হলেন তুলার। অধিপতি। শুক্র শুভ হলে মেষের জাতক সুন্দর,তন্বী,স্বাস্থবতী,লাবন্যযুক্তা,গৃহ কমে নিপুনা,সঙ্গীত,সাহিত্য,নৃত্য,গীত বাদ্য ও বিলাসী পত্নী লাভ করে। এদের বিবাহিত জীবন ভালই কাটে। তবে শুক্র খারাপ হলে বিবাহিত জীবন ভাল কাটে না। মেষের জাতকের একাধিক বিবাহ হতে পারে। তবে বিবাহের সময় এদের অশান্তি হওয়া সম্ভব। তবে ৩০ বৎসর বয়সের মধ্যে এদের বিবাহ হলে শুভ হয়।।
পুত্রস্থান - রবি হলেন মেষের পুত্র ভাবের কারক। রবি পাপ গ্রহ। শিক্ষার ব্যাপারে শুভ হলেও পুত্রভাবের পক্ষে অশুভ। তাই পঞ্চমে শুভ গ্রহ স্থিত বা দৃষ্টি না থাকলে মেষের প্রথম পুত্র বাঁচে না। আর শুভগ্রহ দৃষ্টি বা স্থিত হলে এদের প্রথম পুত্র লাভ হয়। তুলনামূলকভাবে কন্যার সংখ্যা কম এবং পুত্রের সংখ্যা বেশী হয়।
অন্যান্য - ধর্ম না বিঞ্জান?
ভাগ্যস্থান - বৃহস্পতি মেয়ের ভাগ্যপতি। মেষের জাতকেরা অর্থশালী ও ধার্মিক হন। কিন্তু বুধ যদি নবমেথাকে তবে ভাগ্যহানি ঘটে।
আয়স্থান - মেষের একাদশ পতি কুম্ভাধিপতি শনি। কুম্ভ শনির সমাধি ক্ষেত্রে এবং প্রলয়ের শেষ ও সৃষ্টির সুচনা জ্ঞাপক। তাদের মধ্যে দুরকম ভাব দেখা যায়। মঙ্গল ও শনি সম্বন্ধ ভাল নয়। এরা দুজনেই বড় বলে সােজা ও বাঁকা পথে টাকা অর্জন করতে পারে। যদি সৎপথে পরিচালিত হয় তবে কখনই অসৎ আয় চায় না। কিন্তু দু নম্বর পথে গেলে। কখনই আর পিছন ফিরে দেখেনা । তাই এদের মধ্যে সুদখাের, চোরাকারবারী, ডাকাত, জুয়াড়ী প্রভৃতির সন্ধান যেমন পাওয়া যায়, তেমনি মঠ, মন্দির করে অর্থ আয় করতে দেখা যায়। তখন এদের মনে হয় এরা সৎবৃত্তি লােক।
অন্যান্য - পন্ডিত শীলা রুপা গোস্বামী যে বিষয়গুলোর অভাব মানুষের মধ্যে লক্ষ্য করেছিলেন|
বন্ধুস্থান - এই লগ্নের জাতকেরা প্রচুর ক্ষমতাশালী নর-নারীর সঙ্গে পরিচিত হয়, এবং তাদের সান্নিধ্যে এসে খুবই উপকার পায়। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি এদের আকর্ষণ হয়। ফলে উপভােগ করে অতি পরিচিত বন্ধুস্থানীয় বা স্থানীয় কাউকে। এদের অভিসার গােপন থাকে। কারণ চন্দ্র মঙ্গলের মিত্র বলে। কাজেই হঠাৎ কেউই জানতে পারে না। মেষ লগ্নের জাতকেরা যাকে বন্ধু বলে মনে করে তাকে চট করে ভুলতে পারে না। তাই তাদের সম্পর্ক খুবই গভীর হয়।
ব্যায়স্থান - দেবগুরু হল মেষের ব্যয়পতি। সর্বদেহী উদারিক হরিদ্রা বনের বৃদ্ধ ব্রাক্ষ্মণ বৃহস্পতি। তিনি ব্যয়পতি বলে মেষ লগ্নের জাতক জাতিকাদের ভাল, মন্দ কোন ব্যয় একেবারেই নেই। এরা পূজা অর্চনা বিশেষ প্রয়ােজন ছাড়া কোন ব্যায়ই করে না।
দেহভাব ও প্রকৃত - মেষদের লগ্নের জাতক জাতিকাগণ সংগ্রামী যােদ্ধার মত বীর যােদ্ধা ও অপরাজেয় হয়। এরা মাকে শ্রদ্ধা করে এবং ছােটদের স্নেহও করে। সে জাতকেরা মিষ্ট ভাষী ও মিশুকে স্বভাবের হয়। এই লগ্নের জাতক জাতিকারা প্রচন্ড ক্ষমতা ও রাজনীতি প্রিয় হয়। রাজনীতি ক্ষেত্রে ভবিষ্যৎ জীবনে সম্মান লাভ করতে পারে।বিদ্যাশিক্ষা মেষ লগ্নের জাতক জাতিকাগনের উচ্চ মানের শিক্ষা লাভ হয়। গঠনমূলক বিদ্যায় এরা প্রচুর উন্নতি করে। ড্রাগিষ্ট,কেমিষ্ট্রি,সাইকোলজিক,প্রত্নতত্ববিদ,ভূতত্ত্ববিদ। এগ্রিকালচার ইত্যাদি হতে পারে। তবে শিক্ষাগত জীবনে এদের বাধা আসা অসম্ভব নয়। ছাত্র হিসাবে এরা প্রচন্ড ভাল হয়।
কর্ম জীবন - মেষ লগ্নের জাতকেরা দারুন সেন্টিমেন্টাল হয়। তাই এরা এক কথায় চাকরী ছেড়ে দেয় এবং নতুন চাকরীতে লিপ্ত হয়। এরা জীবিকা অর্জনের জন্য সিভিল ইঞ্জিনীয়ার, বিল্ডিং কন্ট্রাকক্টর,ইট প্রস্তুত কারক, কৃষি ও মৃত গবেষক,ঐতিহাসিক খনন কাৰ্য্য,মনােবিজ্ঞানী ঔষধ প্রস্তুত কারক ইত্যাদী বিদ্যার সঙ্গে যুক্ত থাকেন। তবে এদের জেদী মনােভাবের জন্য সাময়িক বেকার থাকলেও পরবর্তীকালে কর্ম জীবনে সরকারী বা বেসরকারী এই উভয় প্রকার কাজে এদের দেখা যায়।
অন্যান্য - মানুষ ঈশ্বরের তৈরি পৃথিবীর সর্ব শ্রেষ্ঠ জীব
বিবাহ - পত্নী কারক গ্রহ হলেন শুক্র। তুলা হল মেষের সপ্তম আর শুক্র হলেন তুলার। অধিপতি। শুক্র শুভ হলে মেষের জাতক সুন্দর,তন্বী,স্বাস্থবতী,লাবন্যযুক্তা,গৃহ কমে নিপুনা,সঙ্গীত,সাহিত্য,নৃত্য,গীত বাদ্য ও বিলাসী পত্নী লাভ করে। এদের বিবাহিত জীবন ভালই কাটে। তবে শুক্র খারাপ হলে বিবাহিত জীবন ভাল কাটে না। মেষের জাতকের একাধিক বিবাহ হতে পারে। তবে বিবাহের সময় এদের অশান্তি হওয়া সম্ভব। তবে ৩০ বৎসর বয়সের মধ্যে এদের বিবাহ হলে শুভ হয়।।
পুত্রস্থান - রবি হলেন মেষের পুত্র ভাবের কারক। রবি পাপ গ্রহ। শিক্ষার ব্যাপারে শুভ হলেও পুত্রভাবের পক্ষে অশুভ। তাই পঞ্চমে শুভ গ্রহ স্থিত বা দৃষ্টি না থাকলে মেষের প্রথম পুত্র বাঁচে না। আর শুভগ্রহ দৃষ্টি বা স্থিত হলে এদের প্রথম পুত্র লাভ হয়। তুলনামূলকভাবে কন্যার সংখ্যা কম এবং পুত্রের সংখ্যা বেশী হয়।
অন্যান্য - ধর্ম না বিঞ্জান?
ভাগ্যস্থান - বৃহস্পতি মেয়ের ভাগ্যপতি। মেষের জাতকেরা অর্থশালী ও ধার্মিক হন। কিন্তু বুধ যদি নবমেথাকে তবে ভাগ্যহানি ঘটে।
আয়স্থান - মেষের একাদশ পতি কুম্ভাধিপতি শনি। কুম্ভ শনির সমাধি ক্ষেত্রে এবং প্রলয়ের শেষ ও সৃষ্টির সুচনা জ্ঞাপক। তাদের মধ্যে দুরকম ভাব দেখা যায়। মঙ্গল ও শনি সম্বন্ধ ভাল নয়। এরা দুজনেই বড় বলে সােজা ও বাঁকা পথে টাকা অর্জন করতে পারে। যদি সৎপথে পরিচালিত হয় তবে কখনই অসৎ আয় চায় না। কিন্তু দু নম্বর পথে গেলে। কখনই আর পিছন ফিরে দেখেনা । তাই এদের মধ্যে সুদখাের, চোরাকারবারী, ডাকাত, জুয়াড়ী প্রভৃতির সন্ধান যেমন পাওয়া যায়, তেমনি মঠ, মন্দির করে অর্থ আয় করতে দেখা যায়। তখন এদের মনে হয় এরা সৎবৃত্তি লােক।
অন্যান্য - পন্ডিত শীলা রুপা গোস্বামী যে বিষয়গুলোর অভাব মানুষের মধ্যে লক্ষ্য করেছিলেন|
বন্ধুস্থান - এই লগ্নের জাতকেরা প্রচুর ক্ষমতাশালী নর-নারীর সঙ্গে পরিচিত হয়, এবং তাদের সান্নিধ্যে এসে খুবই উপকার পায়। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি এদের আকর্ষণ হয়। ফলে উপভােগ করে অতি পরিচিত বন্ধুস্থানীয় বা স্থানীয় কাউকে। এদের অভিসার গােপন থাকে। কারণ চন্দ্র মঙ্গলের মিত্র বলে। কাজেই হঠাৎ কেউই জানতে পারে না। মেষ লগ্নের জাতকেরা যাকে বন্ধু বলে মনে করে তাকে চট করে ভুলতে পারে না। তাই তাদের সম্পর্ক খুবই গভীর হয়।
ব্যায়স্থান - দেবগুরু হল মেষের ব্যয়পতি। সর্বদেহী উদারিক হরিদ্রা বনের বৃদ্ধ ব্রাক্ষ্মণ বৃহস্পতি। তিনি ব্যয়পতি বলে মেষ লগ্নের জাতক জাতিকাদের ভাল, মন্দ কোন ব্যয় একেবারেই নেই। এরা পূজা অর্চনা বিশেষ প্রয়ােজন ছাড়া কোন ব্যায়ই করে না।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন