বৃশ্চিক লগ্নের মানুষের স্বভাব চরিত্র প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য
দেহভাব ও প্রকৃতি বৃশ্চিক রাশির লোকের দীর্ঘদেহী, কান্তিমান, সুন্দর মুখমণ্ডলও চঞ্চল প্রকৃতির হয়। এরা ভীষণ জেদী, প্রতিজ্ঞাযুক্ত ও স্বাধীন। তাইএরা কারর কথা মত চলতে ভালবাসে না। কারণ এদের বুদ্ধি খুব স্থির এবং ব্যক্তিত্ববোধ, নৈতিক দায়িত্ব, পরের উপকার করার মনভাব, দয়াদাক্ষিন্য আছে, জ্ঞান আছে।
বিদ্যা শিক্ষা বৃশ্চিক লগ্নের জাতকজাতিকার বিদ্যাদাতা হলেন বৃহস্পতি। মীন রাশির আধিপতি তিনি হলেন মঙ্গলের গুরুদেব। তাই বৃহস্পতির অপত্য স্নেহ রয়েছে মঙ্গলের প্রতি, তিনি নিজে বিদ্বান আর তার শিষ্য মূর্খ থাকবে এটা তিনি চান না।
অন্যান্য - অর্থ উপার্জন বৃদ্ধি করতে হলে এই জিনিস গুলো ঘর থেকে বের করে দিন
কর্মস্থান বৃশ্চিকের কর্মস্থান সিংহরাশি অধিপতি রবি। রবি পিতৃতুল্য সকল গ্রহের ও সৃষ্টির জগতের প্রানকেন্দ্র স্বরুপ বৃশ্চিকের কর্মপতি হলেন রবি। তিনি মঙ্গলকে বন্ধুর চোখে দেখেন।তাই বৃশ্চিকের জাতকেরা সরকারী চাকরীর সুযাগ পান বেশী। জল, বিদ্যুৎ, বাঁধ নির্মান, কারখানা, মাছের ভেরী, জল পুলিশ প্রভৃতি কাজে লিপ্ত হয়। এরা রাজনীতি করতে ভালবাসে বলে এরা সক্রিয় বলে প্রতিষ্ঠিত রাজনীতিবিদ হতে পারে। প্রত্যক্ষ বা পরাক্ষভাবে সরকারী সাহায্য লাভ করে থাকে, তবে কর্ম জীবনে দুচার বার হাজত বাসও করতে হতে পারে।
বিবাহ ২০ বৎসরে বয়স থেকে ২৬ বৎসর বয়সের মধ্যে এই লগ্নের জতকজাতিকাদের বিবাহ হয়ে থাকে দাম্পত্য জীবন সুখের হয়। সপ্তমস্থ শুক্র জাতক-জাতিকাকে।একাধিক নারী ভোগের সুযোগ দেয়। তাই কামনাসক্ত হয় এবং চারিত্রিক দোষ দেখা যায়, তার ফলে দাম্পত্য জীবন বিষময় হয়ে ওঠে। | সন্তান স্থান মীনরাশি হল সন্তান স্থান, কিন্তু চন্দ্র নীচস্থ হয়ে বৃশ্চিক লগ্নে থাকলে ছেলে কম এবং মেয়ে বেশী হয়।
ভাগ্যস্থান বৃশ্চিক লগ্নের অধিপতি হল চন্দ্র তার স্বক্ষেত্র হল কর্কটরাশি। চন্দ্র সপ্তম, দশম, একাদশ ও চতুর্থ কিংবা বৃশ্চিক লগ্নে থাকলে বিশেষ ভাগ্যবান হয়।
অন্যান্য - হাত দেখে জানুন জীবনে ধন-সম্পত্তির আগমন কতটা
আয়স্থান বৃশ্চিক লগ্নের আয়স্থান হল কন্যারাশি। কন্যার অধিপতি হলেন বুধ। আবার মঙ্গলের শ্ত্রু গ্রহ হল বুধ। তাই বৃশ্চিক লগ্নের জাতক-জাতিকাদের আয়ের পথটা খুবই কঠিন হয়, অনেক পরিশ্রম করে তবে টাকা পয়সা উপার্জন করতে হয়।
ব্যয়স্থান তুলারশির আধিপতি শুক্র হলেন এই লগ্নের ব্যয়পতি। এদের জীবনটা ব্যায়ের দিকে বেশি, বিভিন্ন কারনে এরা অর্থ ব্যয় করে থাকে, সেই কারনে এদের সঞ্চয় খুবই কমহয়।
আয়ুযোগ এদের ৪৬থেকে ৬২ এবং ৬৭ বৎসর বয়স কেটে গেলে এরা ৭৪ বৎসর বয়সপৰ্য্যন্ত আয়ু পেতে পারে।
বিদ্যা শিক্ষা বৃশ্চিক লগ্নের জাতকজাতিকার বিদ্যাদাতা হলেন বৃহস্পতি। মীন রাশির আধিপতি তিনি হলেন মঙ্গলের গুরুদেব। তাই বৃহস্পতির অপত্য স্নেহ রয়েছে মঙ্গলের প্রতি, তিনি নিজে বিদ্বান আর তার শিষ্য মূর্খ থাকবে এটা তিনি চান না।
অন্যান্য - অর্থ উপার্জন বৃদ্ধি করতে হলে এই জিনিস গুলো ঘর থেকে বের করে দিন
কর্মস্থান বৃশ্চিকের কর্মস্থান সিংহরাশি অধিপতি রবি। রবি পিতৃতুল্য সকল গ্রহের ও সৃষ্টির জগতের প্রানকেন্দ্র স্বরুপ বৃশ্চিকের কর্মপতি হলেন রবি। তিনি মঙ্গলকে বন্ধুর চোখে দেখেন।তাই বৃশ্চিকের জাতকেরা সরকারী চাকরীর সুযাগ পান বেশী। জল, বিদ্যুৎ, বাঁধ নির্মান, কারখানা, মাছের ভেরী, জল পুলিশ প্রভৃতি কাজে লিপ্ত হয়। এরা রাজনীতি করতে ভালবাসে বলে এরা সক্রিয় বলে প্রতিষ্ঠিত রাজনীতিবিদ হতে পারে। প্রত্যক্ষ বা পরাক্ষভাবে সরকারী সাহায্য লাভ করে থাকে, তবে কর্ম জীবনে দুচার বার হাজত বাসও করতে হতে পারে।
বিবাহ ২০ বৎসরে বয়স থেকে ২৬ বৎসর বয়সের মধ্যে এই লগ্নের জতকজাতিকাদের বিবাহ হয়ে থাকে দাম্পত্য জীবন সুখের হয়। সপ্তমস্থ শুক্র জাতক-জাতিকাকে।একাধিক নারী ভোগের সুযোগ দেয়। তাই কামনাসক্ত হয় এবং চারিত্রিক দোষ দেখা যায়, তার ফলে দাম্পত্য জীবন বিষময় হয়ে ওঠে। | সন্তান স্থান মীনরাশি হল সন্তান স্থান, কিন্তু চন্দ্র নীচস্থ হয়ে বৃশ্চিক লগ্নে থাকলে ছেলে কম এবং মেয়ে বেশী হয়।
ভাগ্যস্থান বৃশ্চিক লগ্নের অধিপতি হল চন্দ্র তার স্বক্ষেত্র হল কর্কটরাশি। চন্দ্র সপ্তম, দশম, একাদশ ও চতুর্থ কিংবা বৃশ্চিক লগ্নে থাকলে বিশেষ ভাগ্যবান হয়।
অন্যান্য - হাত দেখে জানুন জীবনে ধন-সম্পত্তির আগমন কতটা
আয়স্থান বৃশ্চিক লগ্নের আয়স্থান হল কন্যারাশি। কন্যার অধিপতি হলেন বুধ। আবার মঙ্গলের শ্ত্রু গ্রহ হল বুধ। তাই বৃশ্চিক লগ্নের জাতক-জাতিকাদের আয়ের পথটা খুবই কঠিন হয়, অনেক পরিশ্রম করে তবে টাকা পয়সা উপার্জন করতে হয়।
ব্যয়স্থান তুলারশির আধিপতি শুক্র হলেন এই লগ্নের ব্যয়পতি। এদের জীবনটা ব্যায়ের দিকে বেশি, বিভিন্ন কারনে এরা অর্থ ব্যয় করে থাকে, সেই কারনে এদের সঞ্চয় খুবই কমহয়।
আয়ুযোগ এদের ৪৬থেকে ৬২ এবং ৬৭ বৎসর বয়স কেটে গেলে এরা ৭৪ বৎসর বয়সপৰ্য্যন্ত আয়ু পেতে পারে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন