ভাগ্য দোষে জীবন নষ্ট, নাকি দৃষ্টিভঙ্গির অভাবে?” — এক সন্ধ্যায় অন্তর্দ্বন্দ্বের গল্প

 

তিন ব্যক্তি একটি পুরোনো টিনের ছাউনি দেওয়া চায়ের দোকানে বসে গভীর আলোচনায় মগ্ন — একজন দার্শনিক জ্যোতিষী, একজন হতাশ জীবনভুক্ত গোঁড়া মানুষ, ও একজন তরুণ কৌতূহলী দর্শক।
MyAstrology 

🍂 বিকেলের চা, ভাগ্যের প্রশ্ন ও চেতনার আলো


রানাঘাট কুপার্সক্যাম্প পৌরসভার পাশের চায়ের দোকানে এক বর্ষার বিকেল। ঝিরঝির বৃষ্টির মাঝে চায়ের ধোঁয়া মিশে যাচ্ছে জীবনের ক্লান্তি ও কথার তাপে।


শশাঙ্ক মিত্র, যিনি জীবনের একের পর এক ব্যর্থতা ও অভিযোগের বোঝা বয়ে চলেছেন, ক্লান্ত হয়ে চায়ের দোকানে বসে আছেন।


সঙ্গে রয়েছেন অভীক। আর এক কোণে বসে আছেন প্রদ্যুৎ আচার্য—দর্শনের ভাবধারা সম্পন্ন একজন জ্যোতিষী ও হস্তরেখাবিদ।


শশাঙ্ক ব্যঙ্গাত্মক হাসি হেসে চায়ের কাপ বাড়িয়ে দিয়ে বলেন—


> “শুনেছি তুমি নাকি অনেক বড়ো জ্যোতিষী, দেশ-বিদেশের লোক তোমার থেকে অনলাইনে পরামর্শ নেয়! তা বলো তো দেখি, আমার জীবনে এত কষ্ট কেন? আমি তো কোনোদিন কাউকে ঠকাইনি, কখনো কারো অমঙ্গল চাইনি। তবুও, আমার জীবনে শুধু অশান্তি আর ব্যর্থতা! আসলে আমার ভাগ্যটাই খারাপ।”


প্রদ্যুৎ মুচকি হেসে, এক চুমুক দিয়ে বলেন—


> “হতে পারে আপনার ভাগ্য আপনার শত্রু, পরিস্থিতিও আপনার বিরুদ্ধে। কিন্তু আপনি নিজেকে পরিবর্তন করতে কতটা চেষ্টা করেছেন?


আপনি কি সেই কাজেই লেগে আছেন, যা বারবার ব্যর্থতা এনে দিচ্ছে? তবু সেটাকেই আঁকড়ে আছেন—শুধু অভ্যাসের দাস হয়ে, আর মিথ্যে আশায় যে একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে, ভাগ্য এসে ধরা দেবে আপনাকে।


কিন্তু কোনোদিন কি নিজেকে পরিবর্তন করতে চেয়েছেন? নতুন কিছু শিখেছেন? নিজের চিন্তাধারা পাল্টেছেন?”


শশাঙ্ক ঠোঁট কুঁচকে বলেন—


> “আবার সেই মোটিভেশনের বুলি! ভাগ্যই যদি খারাপ থাকে, চেষ্টা করেও তো কোনো লাভ হয় না। জ্যোতিষশাস্ত্র তো তাই বলে—যা হবার, তা হবেই!”


প্রদ্যুৎ শান্ত গলায় বলেন—


> “আপনি জানেন, এই যুক্তিটা হল ‘Hard Determinism’—অর্থাৎ, সবকিছু পূর্বনির্ধারিত, মানুষের কিছুই করণীয় নেই।


কিন্তু গীতা কী বলে?


‘কর্মণ্যেবাধিকারস্তে মা ফলেষু কদাচন’— অর্থাৎ, মানুষের অধিকার কর্মে, ফলে নয়। কারণ কর্মই নিয়তি পাল্টাতে পারে।


জিদ্দু কৃষ্ণমূর্তির কথা মনে আছে?


‘Freedom is found in understanding your conditioning, not obeying it blindly.’

অর্থাৎ, ‘স্বাধীনতা আসে নিজের মানসিক শর্তগুলো (conditioning) বোঝার মাধ্যমে, সেগুলো অন্ধভাবে মেনে চলার মাধ্যমে নয়।’


আপনি যদি নিজের ‘conditionings’—অভ্যাস, ভয়, ব্যর্থতার ব্যাখ্যা—এই সব না বোঝেন, তাহলে আপনি কখনো নতুন সম্ভাবনার দিকেই তাকাতে পারবেন না।”


অভীক মাঝখান থেকে বলে ওঠে—


> “মানে শশাঙ্কদা, আপনি যে একই পথে হাঁটছেন কিন্তু গন্তব্য পাল্টাতে চাইছেন—অর্থাৎ কিছু না বদলে ভাগ্য বদলাতে চাইছেন—সেটা তো একেবারে বোকামির মতো!”


শশাঙ্ক তাচ্ছিল্যভরে হেসে বলেন—


> “তাহলে তুমি বলছো আমি চেষ্টা করিনি?”


প্রদ্যুৎ থেমে বলেন—


> “চেষ্টা করেছিলেন ঠিকই, কিন্তু কখনো নিজের অবচেতন ভয়কে বোঝার চেষ্টা করেছেন?


সিগমুন্ড ফ্রয়েড বলেছিলেন—


‘মানুষের অবচেতন মনই তার আচরণ নিয়ন্ত্রণ করে।’


অর্থাৎ আপনি বাইরে যা বলছেন, তা আসলে আপনার ভিতরের সেই ‘কমফোর্ট জোন’ থেকেই আসে—যেখানে একটু দুঃখ, একটু ব্যর্থতা থাকলেও সেটাই আপনার পরিচিত ও নিরাপদ আশ্রয়।


সাফল্য মানে দায়, মানে নিজেকে নতুন করে গড়া। কখনো নিজেকে জিজ্ঞাসা করেছেন—আপনি কি ভয় পান সফল হতে?


কারণ তখন আপনাকে রাজার মতো রাজ্য চালাতে হবে, প্রজাদের দায়িত্ব নিতে হবে। সে তো অনেক বড় চাপ।”


শশাঙ্ক চুপ। চায়ের কাপটাও যেন ভারী হয়ে উঠেছে।


প্রদ্যুৎ আবার বলেন—


> “আপনি নিজের কাজ পাল্টাননি, নিজেকে পাল্টাননি। কারণ ব্যর্থতার অজুহাত আপনাকে সুরক্ষা দিয়েছে।


সফল হলে অজুহাত থাকবে না—থাকবে শুধু দায়। আর সেটাই অনেকের বড় ভয়।


তাই আপনি ভাগ্যকে দোষ দিয়ে নিজের চেষ্টাকে খাটো করে দিয়েছেন।”


অভীক মুচকি হেসে বলে—


> “তাহলে আপনি বলতে চাচ্ছেন—আমরাই নিজের ‘ভাগ্যের শত্রু’ হয়ে উঠি?”


প্রদ্যুৎ মাথা নাড়ে—


> “ঠিক তাই। জ্যোতিষশাস্ত্র কেবল গ্রহের মানচিত্র নয়—এটি মানুষের চেতনার পথরেখা। এটি কর্ম-প্রবণতা বোঝায়, কিন্তু পথ বেছে নেবেন আপনি।


আপনি যদি নিজেকে নতুন করে না গড়েন, তবে রাশিফল যতবার বদলাক না কেন, জীবনের ফল বদলাবে না।


ভাগ্য মানে শুধু পূর্বনির্ধারিত ভবিষ্যৎ নয়—ভাগ্য মানে আপনি এখন কোথায় দাঁড়িয়ে আছেন, কতটা সচেতন, এবং কী করতে প্রস্তুত।”


চায়ের কাপ ফাঁকা হয়ে এসেছে। আলো নিভে এসেছে দোকানের এক কোণে। তবে শশাঙ্ক মিত্রর চোখে জ্বলছে অন্য এক অন্ধকার—এ আলোহীনতা নয়, সম্পর্কের ব্যর্থতার প্রতি গোপন অভিমান।


শশাঙ্কের গলার সুর বদলে যায়—


> “আমি জানি আমার কর্মে ভুল থাকতে পারে। কিন্তু বাড়ির লোক কখনো বুঝলো না। স্ত্রী বলল—‘তুমি কেমন মানুষ?’ ছেলেমেয়েরাও যেন কথা বলছে কর্তব্যবশে—মনের টান নেই!


আমি জীবনটা উজাড় করে দিয়েছি—তার বদলে শুধু অপমান আর অবজ্ঞা! বলো প্রদ্যুৎ, এ কী আমারই দোষ?”


প্রদ্যুৎ চোখ নামিয়ে নরম গলায় বলেন—


> “শশাঙ্কদা, সম্পর্ক কখনোই একপাক্ষিক হয় না। পরিবার মানে অনেক আত্মার সংযোগ—প্রত্যেকেই আলাদা এক অস্তিত্ব।


আপনি যদি ভাবেন—‘আমি যেমন ভাবি, অন্যরাও তেমন ভাববে’, তাহলে সেটা হবে একরকম কর্তৃত্ব—না-কি সম্পর্ক? না, সেটা হয়ে যাবে একটা একতরফা শাসন, যেখানে প্রত্যাশা আছে, বোঝাপড়া নেই।”


অভীক অবাক হয়ে বলে—


> “কিন্তু দাদা, বাবা তো বাবাই! শ্রদ্ধা তো থাকা উচিত?”


প্রদ্যুৎ হাসেন—


> “সত্যি কথা। কিন্তু শ্রদ্ধা জন্মসূত্রে আসে না—আসে হৃদয়ের সংযোগে।


ভালোবাসা পেতে হলে আগে বোঝার চেষ্টা করতে হয়—তারা কী চায়, কী ভাবছে। আমরা বেশিরভাগ সময় নিজের চিন্তা অন্যের উপর চাপিয়ে দিই।


যখন তারা সে ভাবে না চলে, তখনই তাদের দোষ দিই। অথচ আমরা চাই অনেক কিছু, দিই কম।


রামায়ণে রামের দোষ খুঁজলে পাবেন। কৃষ্ণও কুরুক্ষেত্রে যুদ্ধ থামাতে পারেননি। তাহলে কি তাঁরা ভুল?


না। তাঁরা মানুষ। মানুষরূপী ঈশ্বর। যদি ভগবানের মধ্যেও ত্রুটি থাকে, তাহলে আমাদের মতো সাধারণ মানুষের মধ্যেও ত্রুটি থাকা স্বাভাবিক।”


তিনি জিজ্ঞাসা করেন—


> “আপনার স্বভাবে এমন কিছু ছিল না—যার ফলে পরিবারের মানুষরা চুপচাপ দূরে সরে গেছে?


রাগ? অবজ্ঞা? না-শোনার প্রবণতা? আপনি ভালোবেসেছেন, ঠিকই। কিন্তু সেই ভালোবাসা কি ভাষাহীন ছিল?”


শশাঙ্ক কাঁধ ঝাঁকিয়ে বলেন—


> “আমি তো সব করেছি! শুধু বলিনি কিছু, ভেবেছি ওরা বুঝবে!”


প্রদ্যুৎ ধীরে বলেন—


> “এই ‘বলিনি কিছু’—এটাই অনেক সময় সম্পর্কের সবচেয়ে বড় দূরত্ব।


আপনি ভেবেছেন, ‘ওরা বুঝবেই।’ কিন্তু তারা হয়তো অন্য ভাষায় ভালোবাসতে চেয়েছে।


আপনি খাদ্যদাতা, শিক্ষাদাতা, আশ্রয়দাতা ছিলেন। কিন্তু তারা কি কখনও আপনাকে ‘নিজের কষ্টের বন্ধু’ হিসেবে দেখেছে?


যদি সেই স্পর্শ না থাকে, সম্পর্ক তখন রক্তে থাকে, হৃদয়ে নয়।”


অভীক ধীর স্বরে বলে—


> “কী আশ্চর্য! আমরা যা দিই না, সেটাই ফিরে চাই!”


প্রদ্যুৎ মাথা নেড়ে বলেন—


> “কেউ কাউকে নিঃস্বার্থভাবে ভালোবেসে কিছু করলেও, অবচেতন মনে এক গোপন প্রত্যাশা থেকেই যায়। যখন সেটা পূরণ হয় না, তখনই তৈরি হয় অশান্তি।


কান্ট বলেছিলেন—


‘Treat others as ends in themselves, not merely as means to your ends.’

অর্থাৎ, ‘মানুষকে শুধু নিজের প্রয়োজনে ব্যবহার করো না, বরং তাদের স্বতন্ত্র মর্যাদা দাও।’


আমরা পরিবারের সদস্যদের একটা ‘চাওয়ার যন্ত্র’ ভেবে নিই—এই বুঝে যাবে, ওই বলবে, এটা করবেই!


কিন্তু ওরা তো মানুষ। ওদেরও অভিমান থাকে। ওরাও বোঝা না-পাওয়ার যন্ত্রণায় ভোগে।


তাই চুপচাপ সরে যায়—আর আমরা বলি, ‘কেন কেউ আর ভালোবাসে না আমাকে?’”


শশাঙ্ক চোখ নামিয়ে বলেন—


> “তুমি বলতে চাইছো, আমিই দোষী? তাহলে এই কষ্ট, এই একাকীত্ব... সব আমারই সৃষ্টি?”


প্রদ্যুৎ এবার স্পষ্ট করেন—


> “আমি বলছি—ভাগ্যের দোষ দিয়ে আপনি নিজেকে সান্ত্বনা দিয়েছেন, কিন্তু নিজেকে বদলাননি।


জীবন সম্পর্ককে যদি পাহাড় দিয়ে বাঁধা হয়, তবে তাতে আলো প্রবেশ করবে না। কিন্তু আপনি যদি নিজের প্রকাশ খুঁজে পান, তবে সেই পাহাড় সরিয়ে আলো ঢোকাতে পারেন।


কারণ, সম্পর্ক প্রতিফলিত করে আমাদের চেতনা।”


“পরিবার মানে দাবি নয়, বোঝার সম্পর্ক। বোঝাতে চাইলে, আগে বুঝতে হবে।”


চায়ের দোকানের আলো নিভে আসছে। কিন্তু শশাঙ্কের ভেতরে জ্বলে উঠেছে এক অদেখা প্রশ্নের আলো।


চোখে ক্লান্তি, গলায় অভিমান—তবু প্রশ্ন জেগে আছে—


> “তুমি বলতে চাচ্ছো, আমি নিজেই নিজের কষ্টের কারণ?”


প্রদ্যুৎ এবার ব্যাগ খুলে বের করলেন একটি পুরনো চামড়ার ফোল্ডার। ভেতরে রয়েছে এক হস্তরেখার বিশ্লেষণপত্র।


তিনি শশাঙ্কর হাত তুলে বলেন—


> “দেখুন, এই বৃহস্পতির রেখা বলছে—আপনার মধ্যে নেতৃত্বের প্রবল শক্তি রয়েছে।


কিন্তু চন্দ্রস্থান দুর্বল—মানে আপনার কল্পনাশক্তি চালিত হয়েছে ভয়ের দিকে। আপনার ভাবনায় ছায়া পড়েছে আশঙ্কার।


আপনি নিজের সৌভাগ্যকে নিজের মনেই বন্দি করে রেখেছেন।


ভাগ্য আপনাকে দমন করেনি—আপনি নিজেই নিজের চিন্তাধারায় নিজেকে দমন করেছেন।”


শশাঙ্ক চুপ।


অভীক এবার জিজ্ঞাসা করে—


> “তাহলে কি ভাগ্য বদলানো যায়?”


প্রদ্যুৎ হেসে বলেন—


> “জ্যোতিষ ভাগ্য বদলায় না—জ্যোতিষ আপনার গঠনতন্ত্রের মানচিত্র দেখায়।


হস্তরেখা, জন্মছক, গ্রহ—এসব হলো আপনার অদৃশ্য প্রবণতার আয়না।


কিন্তু সেই আয়নায় মুখ দেখেই যদি দাঁড়িয়ে থাকেন, তবেই তো কিছু বদলাবে না।


আপনার ভেতরে যেমন ভয় আছে, তেমনি আছে শক্তি।


আপনি যদি চান এই জ্ঞান, এই উপলব্ধি আলোর মতো কাজ করুক—তাহলে দরকার সচেতন রূপান্তরের সাহস।


✦ আর এই কাজেই সহায় হতে পারে একজন দক্ষ জ্যোতিষী, যিনি কেবল ভবিষ্যৎ বলবেন না—বরং আপনার বর্তমানকে ব্যাখ্যা করে আপনাকে আত্মজিজ্ঞাসার দিকে ঠেলে দেবেন।”


শশাঙ্ক মাথা নিচু করে বলেন—


> “তুমি ঠিকই বলেছো। আমি সব দোষ বাইরে খুঁজেছি। ভগবান, পরিবার, ভাগ্য—সব দোষারোপ করেছি। কিন্তু নিজের সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে কখনো প্রশ্ন করিনি।”


প্রদ্যুৎ একেবারে স্পষ্ট হন—


> “শুনুন শশাঙ্কদা, ভাগ্য মানে কেবল গ্রহের অবস্থান নয়—ভাগ্য মানে আপনার চেতনার অবস্থান।


আপনি যদি দুঃখকে আশ্রয় দেন, তবে দুঃখ আপনাকে গিলে খাবে।


কিন্তু আপনি যদি সেই দুঃখকে উপলব্ধি করেন, বুঝতে চান, তবে আপনি তার ঊর্ধ্বে উঠতে পারেন।


🌟 জ্যোতিষশাস্ত্র তাই কেবল ভবিষ্যৎ বলার জন্য নয়—এটি আত্মসচেতনতার দর্পণ।”

---


🪐 MyAstrology – Ranaghat’s Trusted Astrology and Palmistry Consultant Service

যেখানে ডঃ প্রদ্যুৎ আচার্য হস্তরেখা ও জন্মকুণ্ডলির সূক্ষ্ম বিচার করে একজন মানুষের ভাগ্য-প্রবণতা, মানসিক সংকট ও আত্ম-উন্নয়নের পথ নির্ধারণ করেন।


🔮 তিনি শুধু ভবিষ্যৎ বলেন না—জ্যোতিষ, হস্তরেখা ও মনোবিজ্ঞান মিলিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনদর্শন তুলে ধরেন।


🌍 দেশ-বিদেশের বহু মানুষ তাঁর কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে আশ্চর্য রূপান্তরের সাক্ষী হয়েছেন।

যোগাযোগ :

🌐 www.myastrology.in 

📞 +91 9333122768 


🌱 শেষ কথা:

“ভাগ্য মানে শুধু রেখা নয়—ভাগ্য মানে আপনার চেতনার গতিপথ।

আপনি নিজেই নিজের জ্যোতিষ—যদি চেতনার আয়নায় নিজেকে দেখার সাহস থাকে।”

---


শশাঙ্ক এবার মাথা নোয়ান—চোখে একটুখানি অস্বস্তি, কিন্তু তাতেই যেন একটুকরো মুক্তি।

চায়ের দোকান থেকে বেরিয়ে তিনজন হাঁটছেন—রাস্তা পুরোনো, কিন্তু চোখে নতুন দিশার সন্ধান।


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

মকর লগ্নের মানুষের স্বভাব, চরিত্র, প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য

ধনু লগ্নের মানুষের স্বভাব, চরিত্র, প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট

মীন লগ্নের মানুষের সভাব, চরিত্র, প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য